অতিমারি পরিস্থিতি কম বেশি ছাপ ফেলেছে সব শিল্পীর জীবনেই। সংক্রমণের ভয়ে মঞ্চানুষ্ঠান বন্ধ ছিল অনেক দিন। পর্দার শিল্পীরা এক সঙ্গে থেকে মুখ খুলেছেন তবে গায়কদেরও কি এক জোট হয়ে মুখ খোলা উচিত? কী বলছেন এই নিয়ে গায়ক রূপঙ্কর বাগচী?

রূপঙ্কর জানান যে, অভিনেতা বা কলাকুশলীদের মধ্যে যে ঐক্য আছে সেটা গায়ক-গায়িকাদের মধ্যে একদমই নেই। ছোট-বড় পর্দার শিল্পীরা তাই লড়ে তাঁদের পাওনা আদায় করে নিতে পারেন। কিন্তু গায়ক-গায়িকারা পারেন না। তাই অতিমারি বা লকডাউনের সময়েও অভিনেতা, কলাকুশলীরা যেটুকু কাজ করতে পেরেছেন গানের দুনিয়ার সঙ্গে যুক্ত ব্যক্তিরা তার কিছুই করতে পারেননি বলে মনে করেন রূপঙ্কর।
রূপঙ্কর এও দাবি করেন যে, আজ পর্যন্ত গায়ক-গায়িকারা কোনও সাংগঠনিক কাজ করতে পারেননি। প্রত্যেকে নিজের মতো করে দিন যাপনে বিশ্বাসী। নিজের প্রাপ্তিটুকু নিয়েই খুশি। আর ঠিক সেই জন্যই অতিমারিতে গানের দুনিয়া সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে মনে করছেন রূপঙ্কর।