জন্মদিন মানেই সকলের কাছে একটি অলিখিত ছুটির দিন। সবাই কাছের মানুষদের নিয়ে একটু অন্য ভাবে কাটান এই দিনটি। তবে চলতি বছরের ১৫ নভেম্বর কিন্তু সে ভাবে কাটেনি অভিনেত্রী সোহিনী সেনগুপ্তের। তিনি জানিয়েছিলেন, জন্মদিনে কাজের মধ্যেই তিনি ডুবে ছিলেন তাই আলাদা করে উদযাপন কিছু হয়নি এই বারে।
প্রতি বছর মা স্বাতীলেখা সেনগুপ্তের আদর ও আশীর্বাদ দিয়ে সোহিনীর জন্মদিন শুরু হয়। তবে এই বছর তার অন্যথা হয়েছে। কারণ চলতি বছরেই তিনি তাঁর মাকে হারিয়েছেন। অভিনেত্রী জানান যে, ঘুম ভাঙতেই তাঁর মনটা খুব খারাপ হয়ে গিয়েছিল। তবে সেই জায়গা কিছুটা হলেও পূরণ করে দিয়েছেন বাবা রুদ্রপ্রসাদ সেনগুপ্ত। এক মাত্র মেয়েকে বই কেনার জন্য ভাউচার দিয়েছেন এ বছর। জন্মদিনের আগের রাতে সপ্তর্ষির আনা কেকও কেটেছেন অভিনেত্রী। সপ্তর্ষি জানেন সোহিনীর চিজ কেক খুব প্রিয় তাই তাঁর পছন্দের চিজ কেক এনেছিলেন।
তবে সোহিনীর সমস্ত মনখারাপ কেটে গিয়েছে পর দিন, মঙ্গলবার স্কুলে এসে। তিনি জানালেন, বহু দিন পরে স্কুল খুলেছে। আবার বহু দিন পরে শিক্ষক ঘরে আবার গুঞ্জন। প্রত্যেক শ্রেণিতে চাপা কলরব। সব নিয়ম মেনে বিদ্যালয়ে পা রাখার অনুমতি পাচ্ছে নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রছাত্রীরা।